বারাকা জিরো গ্যাস (১২০ গ্রাম)

আপনি কি দিনের পর দিন গ্যাস্ট্রিক, বদহজম আর অস্বস্তিকর পেট ফাঁপার সমস্যায় জীবনকে উপভোগ করতে পারছেন না?

প্রিয় খাবারটি দেখলেই ভয় করে? অথবা সামান্য খেলেই শুরু হয়ে যায় বুক জ্বালাপোড়া আর টক ঢেকুর? এই সমস্ত যন্ত্রণার এক স্থায়ী এবং প্রাকৃতিক সমাধান নিয়ে এসেছে “বারাকা জিরো গ্যাস”।

বারাকা জিরো গ্যাস কেন আপনার জন্য সেরা সমাধান?

এটি কোনো সাধারণ গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ নয়, বরং প্রকৃতির অমূল্য ভান্ডার থেকে বাছাই করা সেরা উপাদান দিয়ে তৈরি একটি শক্তিশালী ভেষজ মিশ্রণ। এটি আপনার হজমতন্ত্রের গভীরে গিয়ে সমস্যার মূল কারণকে নির্মূল করে এবং আপনাকে দেয় এক স্বস্তিদায়ক ও স্বাস্থ্যকর জীবন।

• গ্যাস্ট্রিক ও অ্যাসিডিটির মূলোৎপাটন: এর শক্তিশালী ভেষজ উপাদান পাকস্থলীর অতিরিক্ত অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে এবং বুক জ্বালাপোড়া থেকে দ্রুত আরাম দেয়।
• বদহজম থেকে মুক্তি: খাবার সঠিকভাবে হজম করতে সাহায্য করে, जिससे পেট ভার হওয়া বা অস্বস্তির অনুভূতি দূর হয়।
• কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রাকৃতিক সমাধান: এতে থাকা প্রাকৃতিক ল্যাক্সেটিভ উপাদানসমূহ আপনার অন্ত্রকে সচল রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো কষ্টদায়ক সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
• সম্পূর্ণ নিরাপদ: যেহেতু এটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক, তাই দীর্ঘ দিন সেবনেও লিভার বা কিডনির উপর কোনো ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে না।

প্রকৃতির শক্তি, আপনার বিশ্বাস

আমরা স্বচ্ছতায় বিশ্বাসী। আমাদের প্রতিটি উপাদানের কার্যকারিতা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত।

প্রধান উপাদানসমূহ:

• ত্রিফলা (আমলকি, হরতকি, বহেড়া): হজমতন্ত্রের মহৌষধ, যা শরীর থেকে টক্সিন দূর করে।
• মেথি ও আদা শুঁট: গ্যাস কমাতে এবং পেট ফাঁপা দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী।
• কচি বেল শুঁট ও সোনা পাতা: কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে প্রাকৃতিকভাবে সাহায্য করে।
• হিমালয়ান পিংক সল্ট: হজমের জন্য প্রয়োজনীয় খনিজ লবণের যোগান দেয়।
• … এবং আরও ৭টি শক্তিশালী ভেষজ উপাদান।

ব্যবহার বিধি (How to Use):

• ধাপ ১: ১ গ্লাস (২০০ মিলি) কুসুম গরম পানি নিন।
• ধাপ ২: এতে ১ চা চামচ (প্রায় ৫ গ্রাম) “বারাকা জিরো গ্যাস” পাউডার ভালোভাবে মেশান।
• ধাপ ৩: সকাল ও রাতে, খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে পান করুন।

সতর্কতা (Disclaimer):

• এটি একটি হারবাল ফুড সাপ্লিমেন্ট, কোনো ঔষধ নয়। গুরুতর অসুস্থতার ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
• গর্ভবতী, স্তন্যদানকারী মা এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে সেবনের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক।
• শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।